স্মার্ট টিভি কেনার আগে কিছু বিষয় জানা জরুরি - things to know before buying a smart TV
প্রযুক্তির উন্নতির এক অভাবনীয় সময়ে বসবাস করছি আমরা। স্মার্ট সব গ্যাজেট আমাদের জীবনকে করে দিয়েছে সহজ আর বেঁচে থাকার অভিজ্ঞতাকে করেছে উপভোগ্য। স্মার্ট টিভিও এমন একটি স্মার্ট গ্যাজেট, যা বর্তমানে ঘরে না থাকলেই যেনো নয়।
বর্তমানে স্যামসাং থেকে শুরু করে দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটন পর্যন্ত, কমবেশি প্রতিটি ব্র্যান্ডের স্মার্ট টিভি রয়েছে বাজারে। এতোসব স্মার্ট টিভির ভিড়ে আপনি কোন স্মার্ট টিভিটা কিনবেন, সেটা নিয়ে বিভ্রান্তিতে থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
চলুন জেনে নেয়া যাক, একটি স্মার্ট টিভি বা স্মার্ট এলইডি টিভি কেনার সময় আপনার যে ৯টি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে তার সম্পর্কে। এই পোস্ট পড়ে আপনি জানতে পারবেন একটি স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় আপনার বিবেচনায় রাখা উচিৎ, এমন ৯টি বিষয় সম্পর্কে।
স্মার্ট টিভির দাম
যেকোনো পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যে পণ্য কিনতে চান তার মূল্য। দিনদিন টিভির দাম কমে আসছে। আপনি যত বেশি খরচ করবেন, ততোবেশি ভালো মানের টিভিই বাজারে রয়েছে।
আপনার একটি স্মার্ট টিভির জন্য ভালো ইনভেস্ট করতে পারলে পাবেন ডিপার ব্ল্যাক, বেটার কনট্রাস্ট, উন্নত কালার স্পেকট্রাম, ইত্যাদি। এসবের পাশাপাশি আবার বেশি মূল্যের টিভিতে পেয়ে যাবে আরো বড় স্ক্রিন। অর্থাৎ স্মার্ট টিভি কেনার ক্ষেত্রে বেশি বাজেটের বিনিময়ে পাবেন বেটার ফিচার।
সাইজ
টিভি কেনার ক্ষেত্রে ছোট টিভি পছন্দ করে, এমন মানুষ হয়ত খুঁজে পাওয়া যাবেনা। দর্শক হিসেবে যেকেউ বড় টিভিই পছন্দ করে। আপনার টিভি যদি বড় হয়, সেক্ষেত্রে যা দেখবেন তার সম্পূর্ণ মজা নেওয়া সম্ভব হবে।
রুম অনুসারে টিভির আদর্শ সাইজ এর পার্থক্য
তবে বড় সাইজের টিভি কিনলেই তা আপনার জন্য যথাযোগ্য হবে, এমন ব্যাপার নয়। আপনার ঘর বা যে রুমে স্মার্ট টিভি রাখবেন, তা যদি সংকীর্ণ হয় সেক্ষেত্রে টিভি দেখতে কষ্ট হয়ে যাবে। তাই আপনার রুম সাইজ এর উপর ভিত্তি করে আপনার টিভির সাইজ নির্বাচন করুন।
এলইডি নাকি ওলেড
এলইডি (LED) বা ওলেড (OLED) – দুইটি প্রযুক্তিই অসাধারণ। তবে এর মধ্যে একটি সেরা। কোনটি সেরা, সেটা জানার আগে চলুন জেনে নেয়া যাক টিভি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছুটা ইতিহাস।
এই ঘরানার মধ্যে আগে আসে প্লাজমা টিভি যা এখন পাওয়াই যায়না। এরপর আসে এলসিডি যার কিছু সমস্যার সৃষ্টি করলেও মোটামুটি ভালোই ছিলো। এলসিডি প্রযুক্তির উন্নতির ফসল হচ্ছে এলইডি টিভিসমুহ। এলইডি এর পর আসে ওলেড টিভি। সবার শেষে রয়েছে কিউলেড যা স্যামসাং এর দামী এলইডি টিভিসমুহের নাম মাত্র।
মোট কথা হচ্ছে আপনি যে টিভিই নির্বাচন করুন না কেনো, ঘুরেফিরে সেই এলইডি বা ওলেড প্যানেল প্রযুক্তিই নিবেন। তবে ওলেড এর চেয়ে দামে এলইডি অনেকটাই কম। এলইডি টিভিসমুহ মূলত ব্যাকলিট প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা ছবি তৈরিতে সমস্ত ক্রিস্টেলকে একটি প্যানেল হিসেবে ব্যবহার করে। অন্যদিকে ওলেড কিন্তু ব্যাকলিট নয়। ওলেড টিভি প্রতিটি পিক্সেল আলাদা ভাবে লাইট আপ হয়ে একসাথে হয়ে ছবি তৈরী করে।
তবে সামনাসামনি একটি এলইডি ও একটি ওলেড প্যানেল না রাখলে পার্থক্য বুঝা মুশকিল।
গত কয়েক বছরে স্ক্রিন রেজ্যুলুশন প্রযুক্তি অনেক দূর এগিয়েছে। যখন 4K আল্ট্রা এইচডি টিভি বাজারে আসে, তখন দেখা মিলে আগের চেয়ে ভালো স্বচ্ছ কালার কোয়ালিটি। এখন 8K আল্ট্রা এইচডির সময় চলছে। 4K এবং 8K – উভয়ই কিন্তু আল্ট্রা হাই ডেফিনিশন। কিন্তু এদের মধ্যে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য।
স্মার্ট টিভি রেজ্যুলুশন
এছাড়াও হাই ডায়নামিক রেঞ্জ মানে এইচডিআর সাপোর্টও টিভির পিকচার কোয়ালিটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্মার্ট টিভি
আপনার স্মার্ট টিভি সত্যিই স্মার্ট কিনা, তা কেনার আগে চেক করা খুব জরুরি। স্টিমিং প্ল্যাটফর্মের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও বিশাল কনটেন্ট লাইব্রেরির সুবাদে রাজ্যের সব বিনোদন আপনার টিভিতেই। স্মার্ট টিভির সুবিধা হচ্ছে, এতে সাধারণ ডিশ লাইনের পাশাপাশি ইন্টারনেটও চলে এবং বিভিন্ন অ্যাপ ইনস্টল করা যায়। স্মার্ট টিভিতে ইউটিউব, নেটফ্লিক্স প্রভৃতি দেখা যায়। এমনকি এতে ফেসবুকও চলে!
আজকাল স্মার্ট টিভিতে অনেকেই ডিটিএইচ বা ডিরেক্ট টু হোম প্রযুক্তির ডিশ লাইন ব্যবহার করেন। এতে বাইরে থেকে ক্যাবল সংযোগ আনার দরকার হয়না। উদাহরণস্বরূপ আকাশ ডিটিএইচ এর কথা মনে করতে পারেন। এতে সাধারণ ডিশের চেয়ে অনেক ভালো ছবি দেখা যায়।
প্রযুক্তির উন্নতির এক অভাবনীয় সময়ে বসবাস করছি আমরা। স্মার্ট সব গ্যাজেট আমাদের জীবনকে করে দিয়েছে সহজ আর বেঁচে থাকার অভিজ্ঞতাকে করেছে উপভোগ্য। স্মার্ট টিভিও এমন একটি স্মার্ট গ্যাজেট, যা বর্তমানে ঘরে না থাকলেই যেনো নয়।
বর্তমানে স্যামসাং থেকে শুরু করে দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটন পর্যন্ত, কমবেশি প্রতিটি ব্র্যান্ডের স্মার্ট টিভি রয়েছে বাজারে। এতোসব স্মার্ট টিভির ভিড়ে আপনি কোন স্মার্ট টিভিটা কিনবেন, সেটা নিয়ে বিভ্রান্তিতে থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
চলুন জেনে নেয়া যাক, একটি স্মার্ট টিভি বা স্মার্ট এলইডি টিভি কেনার সময় আপনার যে ৯টি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে তার সম্পর্কে। এই পোস্ট পড়ে আপনি জানতে পারবেন একটি স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় আপনার বিবেচনায় রাখা উচিৎ, এমন ৯টি বিষয় সম্পর্কে।
স্মার্ট টিভির দাম
যেকোনো পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যে পণ্য কিনতে চান তার মূল্য। দিনদিন টিভির দাম কমে আসছে। আপনি যত বেশি খরচ করবেন, ততোবেশি ভালো মানের টিভিই বাজারে রয়েছে।
আপনার একটি স্মার্ট টিভির জন্য ভালো ইনভেস্ট করতে পারলে পাবেন ডিপার ব্ল্যাক, বেটার কনট্রাস্ট, উন্নত কালার স্পেকট্রাম, ইত্যাদি। এসবের পাশাপাশি আবার বেশি মূল্যের টিভিতে পেয়ে যাবে আরো বড় স্ক্রিন। অর্থাৎ স্মার্ট টিভি কেনার ক্ষেত্রে বেশি বাজেটের বিনিময়ে পাবেন বেটার ফিচার।
সাইজ
টিভি কেনার ক্ষেত্রে ছোট টিভি পছন্দ করে, এমন মানুষ হয়ত খুঁজে পাওয়া যাবেনা। দর্শক হিসেবে যেকেউ বড় টিভিই পছন্দ করে। আপনার টিভি যদি বড় হয়, সেক্ষেত্রে যা দেখবেন তার সম্পূর্ণ মজা নেওয়া সম্ভব হবে।
রুম অনুসারে টিভির আদর্শ সাইজ এর পার্থক্য
রুম অনুসারে টিভির আদর্শ সাইজ এর পার্থক্য
তবে বড় সাইজের টিভি কিনলেই তা আপনার জন্য যথাযোগ্য হবে, এমন ব্যাপার নয়। আপনার ঘর বা যে রুমে স্মার্ট টিভি রাখবেন, তা যদি সংকীর্ণ হয় সেক্ষেত্রে টিভি দেখতে কষ্ট হয়ে যাবে। তাই আপনার রুম সাইজ এর উপর ভিত্তি করে আপনার টিভির সাইজ নির্বাচন করুন।
এলইডি নাকি ওলেড
এলইডি (LED) বা ওলেড (OLED) – দুইটি প্রযুক্তিই অসাধারণ। তবে এর মধ্যে একটি সেরা। কোনটি সেরা, সেটা জানার আগে চলুন জেনে নেয়া যাক টিভি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছুটা ইতিহাস।
এই ঘরানার মধ্যে আগে আসে প্লাজমা টিভি যা এখন পাওয়াই যায়না। এরপর আসে এলসিডি যার কিছু সমস্যার সৃষ্টি করলেও মোটামুটি ভালোই ছিলো। এলসিডি প্রযুক্তির উন্নতির ফসল হচ্ছে এলইডি টিভিসমুহ। এলইডি এর পর আসে ওলেড টিভি। সবার শেষে রয়েছে কিউলেড যা স্যামসাং এর দামী এলইডি টিভিসমুহের নাম মাত্র।
স্মার্ট টিভি
মোট কথা হচ্ছে আপনি যে টিভিই নির্বাচন করুন না কেনো, ঘুরেফিরে সেই এলইডি বা ওলেড প্যানেল প্রযুক্তিই নিবেন। তবে ওলেড এর চেয়ে দামে এলইডি অনেকটাই কম। এলইডি টিভিসমুহ মূলত ব্যাকলিট প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা ছবি তৈরিতে সমস্ত ক্রিস্টেলকে একটি প্যানেল হিসেবে ব্যবহার করে। অন্যদিকে ওলেড কিন্তু ব্যাকলিট নয়। ওলেড টিভি প্রতিটি পিক্সেল আলাদা ভাবে লাইট আপ হয়ে একসাথে হয়ে ছবি তৈরী করে।
তবে সামনাসামনি একটি এলইডি ও একটি ওলেড প্যানেল না রাখলে পার্থক্য বুঝা মুশকিল।
আরো জানুনঃ স্মার্টফোন কেনার সময় খেয়াল করবেন যে বিষয়গুলো
গত কয়েক বছরে স্ক্রিন রেজ্যুলুশন প্রযুক্তি অনেক দূর এগিয়েছে। যখন 4K আল্ট্রা এইচডি টিভি বাজারে আসে, তখন দেখা মিলে আগের চেয়ে ভালো স্বচ্ছ কালার কোয়ালিটি। এখন 8K আল্ট্রা এইচডির সময় চলছে। 4K এবং 8K – উভয়ই কিন্তু আল্ট্রা হাই ডেফিনিশন। কিন্তু এদের মধ্যে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য।
স্মার্ট টিভি রেজ্যুলুশন
নিচের চার্টটি দেখলে খুব সহজেই বিভিন্ন রেজ্যুলুশনের মধ্যে বিদ্যমান পার্থক্য সম্পর্কে ধারণা পাবেন। এইচডি, ফুল এইচডি, ৪কে ইউএইচডি ও ৮কে উইএইচডি এর মধ্যে পার্থক্যঃ
স্মার্ট টিভি রেজ্যুলেশন
স্ক্রিন রেজ্যুলেশনের তুলনা
স্ক্রিন রেজ্যুলুশনের তুলনা
এছাড়াও হাই ডায়নামিক রেঞ্জ মানে এইচডিআর সাপোর্টও টিভির পিকচার কোয়ালিটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্মার্ট টিভি
আপনার স্মার্ট টিভি সত্যিই স্মার্ট কিনা, তা কেনার আগে চেক করা খুব জরুরি। স্টিমিং প্ল্যাটফর্মের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও বিশাল কনটেন্ট লাইব্রেরির সুবাদে রাজ্যের সব বিনোদন আপনার টিভিতেই। স্মার্ট টিভির সুবিধা হচ্ছে, এতে সাধারণ ডিশ লাইনের পাশাপাশি ইন্টারনেটও চলে এবং বিভিন্ন অ্যাপ ইনস্টল করা যায়। স্মার্ট টিভিতে ইউটিউব, নেটফ্লিক্স প্রভৃতি দেখা যায়। এমনকি এতে ফেসবুকও চলে!
আজকাল স্মার্ট টিভিতে অনেকেই ডিটিএইচ বা ডিরেক্ট টু হোম প্রযুক্তির ডিশ লাইন ব্যবহার করেন। এতে বাইরে থেকে ক্যাবল সংযোগ আনার দরকার হয়না। উদাহরণস্বরূপ আকাশ ডিটিএইচ এর কথা মনে করতে পারেন। এতে সাধারণ ডিশের চেয়ে অনেক ভালো ছবি দেখা যায়।
অবশ্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম শুধু আপনার টিভি সাপোর্ট করলেই হবেনা। দরকার পড়বে আপনার টিভির সাইজ ও রেজ্যুলুশন অনুযায়ী ইন্টারনেট স্পিড। তাই স্মার্ট টিভির জন্য স্ট্রিমিং সার্ভিস এর সাবস্ক্রিপশন কেনার আগে অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট স্পিড যথেষ্ট কিনা, তা নিশ্চিত করুন।
আপনার টিভিতে স্মার্ট ফিচার না থাকলেও রকু, টাইজেন, মি টিভি স্টিক, অ্যামাজন ফায়ার স্টিক, ইত্যাদি গ্যাজেট ব্যবহার করে টিভিকে স্মার্ট টিভিতে রুপান্তর করতে পারবেন। এ ব্যাপারে টিভি বিক্রেতার সাথে কেনার আগেই কথা বলে নিন।
ক্যাবল
শুনতে অদ্ভুত শোনালেও টিভির পাশাপাশি এর ক্যাবল ও সংযুক্ত অন্যান্য সরঞ্জামের কার্যকরীতা নিশ্চিত করাও আপনার কাজের খাতায় থাকা দরকার। শুধুমাত্র ভালো ক্যাবল এর মাধ্যমেও দারুণ স্পিড ও ভালো ব্যান্ডউইথ নিশ্চিত করা যায়।
অডিও
একটি প্রবাদ আছে, “Sound is Half the Experience”, অর্থাৎ যেকোনো অভিজ্ঞতার অর্ধেকই নির্ভর করে সাউন্ডের উপর। তাই শুধু দামী স্মার্ট টিভি কেনাটাই যথেষ্ট নয়। দারুণ ভিডিও কোয়ালিটির পাশাপাশি দরকার হবে অসাধারণ অডিও সেটাপের। তাই স্মার্ট টিভি কেনার আগে অডিও সেটাপকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিন।
রিমোট কনট্রোল
চমৎকার দেখতে রিমোট কনট্রোল দেখে এর প্রেমে পড়ে গিয়ে টিভি কিনে বসবেন না। এই রিমোট যেকোনো সময়েই পরিবর্তন সম্ভব। এছাড়াও কিছু থার্ড পার্টি রিমোট কনট্রোল সত্যিই অসাধারণ। তারপরও রিমোট কন্ট্রোলার ঠিকঠাক আছে কিনা বুঝে নিন।
ওয়ারেন্টি
এতো দাম দিয়ে টিভি কিনবেন, আর সাথে ওয়ারেন্টি পাবেন না – ব্যাপারটা বেমানান নয় কি? অথোরাইজড ডিলার থেকে যখনই নতুন টিভি কিনবেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে টিভি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এর পক্ষ থেকে ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়। তাই আপনার নতুন স্মার্ট টিভির সাথে একজন স্মার্ট ইউজার হিসাবে অবশ্যই অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি পাওয়ার ব্যাপারটি নিশ্চিত করুন।
অনেক বিক্রেতা আছে যারা শুধুমাত্র সার্ভিস ওয়ারেন্টি দেয়। অর্থাৎ কোনো পার্টস বা যন্ত্রাংশ নষ্ট হলে তার দাম আপনাকে দিতে হবে। কিন্তু টিভি নির্মাতা কোম্পানির পক্ষ থেকে যে ওয়ারেন্টি দেয়া হয় তাতে পার্টসের খরচও তারাই দেয়। সুতরাং এসব ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নিন।
যেসব বিষয়ে না ভাবলেও চলবে
টিভি কেনার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় সম্পর্কে বর্তমানে চিন্তা না করলেও চলে। যেমনঃ রিফ্রেশ রেট, কনট্রাস্ট রেশিও, ইত্যাদি। আপনি যদি ভালো আর কোয়ালিটিপূর্ণ একটি টিভি কিনেন, সেক্ষেত্রে টিভি ম্যানুফ্যাকচার ব্র্যান্ড ইতিমধ্যেই এসবের মধ্যে আপনার জন্য সেরাটি তাদের টিভিতে যুক্ত করে দিয়েছে।